5 Tips about ব্যর্থ প্রেমের গল্প You Can Use Today

নারীদের ক্ষমতা নিয়ে কবিতা

কিশোরগঞ্জ জেলা আইনজীবী সহকারী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত।

আমি পারবো না দিশা ম্যাডাম। আমি এই ছেলেকে বের করে দিতে পারবো না।

নাহ্ সেদিনের পর সেই ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন ছেলেটাকে আমি অনেক খুজেছি কিন্তু কোথাও সেই ছেলেটার খরব পাইনি। কিন্তু তুমি জানলে কি করে।

স্বাগতম বন্ধুরা, আমি শ্রাবণী সরকার। আমি একজন লেখিকা এবং এই ব্লগ পরিচালনা করি। চলো গল্প পড়ি!

সপ্তাহে মাত্র তিন দিন স্কুল যেতাম, এদিকে দেখি সমীরও সেই দিনগুলিতেই স্কুলে আসছে। হয়ত সে আমার উত্তরের অপেক্ষায় আছে। আমার অজান্তেই কেন জানিনা, তাকেও আমার ভালোলাগতে শুরু করে, কিন্তু কিভাবে প্রকাশ করব, সবাই যে জেনে যাবে!

আমরা পুকুর ঘাটে পৌঁছে দেখলাম ছেলের দল আগের থেকেই সেখানে হাজির। আমরা পৌঁছানোর সাথে সাথে খালাতো ভাই মনসুর বড় দুই টা পাতিল এগিয়ে দিল। ছোট খালা জিজ্ঞেস,”কি আছে এতে?”

এই বলে রক্তিম শুধু সেখান থেকে চলে আসতে যাবে ঠিক সেই সময় সামনে সে দিশার ‘আব্বু-আম্মুকে আসতে দেখে। তাই সে সাথে সাথেই নিজের হাত দিয়ে চক্ষের পানি গুলি মুছে ফেলে। তারপর তাদের সামনে যায়।

বলতে কি পার একটু সাহসের অভাবে আজ দুজন নদীর দু পাড়

আজকে তোমার এই সব কিছুর জন্য আমি দায়ী। আমার জন্য তোমার আজকে এই অবস্থা। আমার জীবন বাঁচাতে গিয়েই আজকে তুমি মরতে বসেছো। কেনো করলে তুমি এমন বলোকেনো করলে। (এই বলে আবারো রক্তিমকে জরিয়ে ধরে কান্না শুরু করে দিলো…)

সন্ধ্যার দিকে আমরা যখন ছোট খালার রুমে বসে গল্পগুজবে মশগুল তখন মামাতো ভাই হারুন এসে বলল তোমরা সবাই পুকুর ঘাটে আসো। ওখানে একটা ঘটনা ঘটেছে। আমরা সবাই পরিমরি  করে পুকুর ঘাটে চলে এলাম। সেদিন চাঁদটা তার পূর্ণতা নিয়ে আকাশে ঝুলে ছিল। জ্যোৎস্নার জোয়ারে ভেসে যাচ্ছিল চারিদিক। বেলীফুল তার মুগ্ধতার আবেশ নিয়ে সুবাস ছড়াচ্ছিল চারদিকে। সে এক নৈসর্গিক পরিবেশ।

“স্কুল ব্যাগের বোঝা ভারী ছিল তবে জীবনটা তখন অনেক সহজ ছিল।”

রাজ/ হৃদয় বলেন, আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি । আমার পরিচালনায় স্কুল জীবনের ভালোবাসা -২ গানটি সবার কাছে ভালো লাগবে এবং ভালো কিছু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি , আমি আমার সাধ্যমতো কাজ করে যাচ্ছে বাকিটা আপনাদের ভালোবাসা ও দোয়া । আমাদের জন্য সকলে দোয়া করবেন, আপনাদের দোয়া এবং ভালবাসা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই পরিশেষে বাংলা গান শুনুন এবং শ্রদ্ধাতার সঙ্গে সাথে ভালো আর সুস্থ থাকুন ।

_”ওমা,! ও আমাদের চৈতি? কত বড় আর কত সুন্দর হয়ে গেছে।”খালা কাছে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমার কাছে তিনি আব্বা-আম্মা ভাইয়ের কথা জিজ্ঞেস করলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *